কক্সবাজার রামু উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও)একজন সুদক্ষ অভিভাবক ও একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক। রামু উপজেলার মানুষকে সেবা দিতে গিয়ে ক্লান্তিহীন ছুটে চলেছেন? (ইউএনও) ফাহমিদা মোস্তফা। দরিদ্রও অসহায় মানুষের ফোন পাওয়া মাত্রই (ইউএনও) নিজেই গিয়ে হাজির হন অসহায়ের বাড়ীতে।.
এমনও প্রমাণ আছে মধ্যরাতেও ক্ষতি গ্রস্ত মানুষের খবর পেয়ে ছুটে যান নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও)। এছাড়া একজন নারী হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন তিনি, রামুর প্রতিটি ইউনিয়নে বর্তমানে উপজেলা প্রশাসন (ইউএনওর) কাজের পরিধি বেশি। ইউনিয়ন পর্যায়ে (ইউএনওর) সব কাজে সমন্বয় করতে হয়।.
জানাযায়, তিনি নিজেই ইউনিয়নেই দুস্থ অসহায় গৃহহীন মানুষের তালিকা করে মুজিব বর্ষের ঘর সহ প্রধানমন্ত্রীর উপহার প্রদানের মাধ্যমে সহায়তা নিশ্চিত করছেন। কক্সবাজার রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)ফাহমিদা মোস্তফা একজন নারী হয়েও দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যদের সাথে সমন্বয় করে রামুর পরিবেশ ভাল রাখতে সব রকমের পদক্ষেপ গ্রহন করছেন৷.
নিয়ম মাফিক বাজার মনিটরিং, ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাসহ জনসচেতনতায় নিরলস ভাবে কাজ করছেন (ইউএনও) ফাহমিদা মোস্তফা৷ রামু চৌমুহনীতে (ইউএনওর) নেতৃত্বে যানজট নিরসনে এবং সড়কে দখলমুক্ত করতে অভিযান পরিচালনা করে প্রশংসনীয় হয়।.
গত ৫ ফেব্রুয়ারী রামু চৌমুহনীতে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে ভাসমান দোকান, হকার ও অবৈধ স্থাপনা নির্মাণকারীদের কাছ থেকে ১ লাখ ২৩ হাজার ৫ শত টাকা জরিমানা আদায় করেন। ঐদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চৌমুহনী স্টেশনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাহমিদা মুস্তফার নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়।.
সূত্রে জানাযায়, দীর্ঘদিন ধরে চৌমুহনী স্টেশনে শতাধিক দোকানি ও হকার বিভিন্ন পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসতেন প্রভাবশালীদের শেল্টারে। এতে ফুটপাত ছেড়ে সড়কের ওপর দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে দুর্ভোগে পড়তে হতো পথচারীদের। তাছাড়া সড়কের দুপাশ দোকানি ও হকাররা দখল করে রাখায় গাড়িতে যাত্রী ওঠানামা করতে গিয়ে নিত্যদিন লেগে থাকতেন যানজট।.
এ পরিস্থিতিতে অনেক দুর্ঘটনাও ঘটেছে। এসব বিষয়ে অনেকবার নিষেধ করেও কোনো সুফল আসেনি। (ইউএনও)কে ধন্যবাদ জানিয়ে ভবিষ্যতেও অভিযান অব্যাহত রাখার দাবি জানান সচেতন মহল। রামু চৌমুহনী, বাজার মনিটরিং ও মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করে বিভিন্ন সময় প্রশংসায় ভাসছেন তিনি।.
একই সাথে অতিরিক্ত মূল্যে পণ্য বিক্রয় না করার নির্দেশ দেন (ইউএনও) ফাহমিদা মোস্তফা। তাঁর এমন কার্যক্রমে রামু উপজেলা প্রশাসন এখন সাধারণ মানুষের আস্থা ও নির্ভরতার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের মাধ্যমে যাচাই বাচাই করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খাদ্য উপহার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে ইউনিয়ন পরিষদে পৌঁছে দিচ্ছেন।.
নিজের পরিবারের কথা না ভেবে সরকারী দায়িত্ব পালনের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ছুটে যাচ্ছেন রামু উপজেলার ১১ ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায়। একজন নারী হয়েও তাঁর এই দুঃসাহসিক কর্মকান্ডে সত্যি প্রশংসনীয়৷ আইন অমান্য করে অবৈধ বালি উত্তোলন, পাহাড় কাটা, ইট ভাটার বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা করছেন(ইউএনও)। .
এবং সরকারী নির্দেশনা মেনে চলার কথা ও বলেন তিনি। সেই ধন্য নরকূলে লোকে নাহি ভুলে মনের মন্দিরে নিত্য সেবে সর্বজন, সারা বিশ্বের ন্যায় আমাদের দেশের প্রত্যান্ত অঞ্চলে এমন কিছু সরকারি কর্মকর্তা রয়েছেন যারা তাদের কর্মযোগ্য দিয়ে জনগনের মনে আস্থার জায়গা করে নিয়েছে। এমনই একটা নাম কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মোস্তফা। .
অত্যান্ত সৎ, মেধাবী, বিনয়ী, সদালাপি, দায়িত্ব ও কর্তব্য পরায়ন এ কর্মকর্তা। গত ২২ সালের ৮ আগষ্ট রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকেই উপজেলাবাসীর কল্যাণে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। দিন রাত এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে চলেছেন। যে কোন দুর্যোগে অসহায় মানুষের পাশে দাড়াছেন। .
তিনি যোগদানের পর থেকেই সকল পাহাড় ধস, বজ্রপাত অসহায় ও ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে দাঁড়িয়েছেন তিনি। এছাড়া সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ সরেজমিনে পরিদর্শন করেন। ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে ঘর নির্মাণ কাজ সফল ভাবে বাস্তবায়ন করছেন। অসহায়, দুস্থ্য কর্মহীনদের মাঝে খাদ্যদ্রব্য বিতরণ ও শীতবস্ত্র বিতরণ করে সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।.
রামু উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের কাছে ভালোবাসার এক নাম (ইউএনও) ফাহমিদা মোস্তফা। এলাকাবাসী (ইউএনওর) প্রসংসা করে জানান, (ইউএনও) ফাহমিদা মোস্তফা একজন দক্ষ সরকারি অফিসার হিসেবে প্রতিনিয়িত মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত ছুটে গিয়ে মানুষকে কাঙ্খিত সেবা দিয়ে যাচ্ছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মোস্তফা। .
এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রজাতন্ত্রের জন্যই জনপ্রশাসন, আর জনগনের সেবা করাই জনপ্রশাসনের প্রধান কাজ। রামু যোগদানের পর থেকে সরকারি প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারী হিসেবে অর্পিত দায়িত্ব পালন করছি মাত্র।সরকারি নির্দেশনা মতে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নির্দেশ মত কাজ করে যাচ্ছি। সারা দেশের ইউএনও সহ সরকারি কর্মকর্তারা যে ভাবে কাজ করেছন আমিও তেমন কাজ করছি, এর বেশি কিছু নয়।. .
ডে-নাইট-নিউজ / আমানউল্লাহ আনোয়ার কক্সবাজার,
আপনার মতামত লিখুন: